ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড়ের রিক্সালেন ও সড়কও জনপথ বিভাগের জমি বেদখল করে গড়ে ওঠা এসব অবৈধ দোকানে সন্ধ্যা হলেই জ্বলছে কয়েক শত বৈদ্যুতিক বাল্ব ও ফ্যান।
স্থানীয় প্রভাবশালী, মার্কেট মালিক ও একশ্রেণির দালাল এসব বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ দিয়ে চুটিয়ে অবৈধ ব্যবসা করছে। এতে পকেট ভারি করছেন ডিপিডিসির কিছু দুর্নীতিবাজ ও অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
গতকাল সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় , শিমরাইল মোড়ের রিক্সালেন ও সড়কও জনপথ বিভাগের জমি বেদখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ দোকানে রয়েছে প্রায় পাঁচ শতাধিক। এসব দোকানে সন্ধ্যা হলেই জ্বলছে প্রায় ১১০০ লাইট ও ৫৫০ টি ফ্যান। খোজ নিয়ে জানা যায়, ফুটপাতে গড়ে ওঠা এসকল অবৈধ দোকান থেকে লাইট প্রতি ৩০ টাকা করে মাসে চাঁদা উত্তোলন করছে প্রায় ১০ লাখ টাকা ও ফ্যান প্রতি ২০ টাকা করে মাসে চাঁদা উত্তোলন করছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন দিয়ে মোটা অংকের এ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন এখানকার স্থানীয় প্রভাবশালী, মার্কেট মালিক ও ডিপিডিসির কিছু দুর্নীতিবাজ ও অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
এবিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ ডিপিডিসির নির্বাহী পরিচালক রকিবুল ইসলাম বলেন, আমার জানা মতে ফুটপাতের লাইন গুলো মার্কেটের মিটারে চলে। যদি মার্কেটের মিটারের বাহির থেকে কোন দোকানে সংযোগ দেওয়া হয় তাহলে অবশ্যই তাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে আইনগত ব্যবস্থা নিব। তিনি আরো বলেন, বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ দিয়ে যদি আমাদের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী আর্থিক ভাবে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে তাহলে আমরা অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করব।