সন্ত্রাসী এমরানের নামে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অভিযোগ করেছেন মিলন নামের এক যুবক। অভিযোগের নাম্বার- ৯২০১
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় (গত ৩ আগস্ট ) রাতে আনুমানিক ৯:৩০ মিনিট এর সময় এমরান মিলনের মোবাইলে কল দিয়ে এমরানের ডিসের অফিসে আসতে বলেন, মিলন এমরানের ডিস অফিসে আসলে এমরান তাকে প্রশ্ন করে কেন অফিসে আসেনাই? তোকে কল দিয়ে আনতে হলো কেন? উত্তরে মিলন বলেন গত দুই মাসের বেতন পাইনি তাই অফিসে আসিনি, এই কথা শুনতেই এমরান ও তার সহযোগী গন মিলন কে মারধর শুরু করেন এতে করে মিলন গুরুতর আহত হয়ে পরে।
মারাত্মক গুরুতর আহত হওয়ার কারণে সে আর রাতে বাড়ি ফিরতে পারেনি। এদিকে অনেক খোজাখুজি পর মিলনকে আহত অবস্থায় (৪ আগস্ট) সকাল ৮ ঘটিকার সময় এমরানের ডিস অফিস থেকে এমরানের হাতে পায়ে ধরে মিলনকে ছাড়িয়ে আনেন মিলনের স্ত্রী মুক্তা বেগম।
পরে মিলনকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করে বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ৪ জনকে দোষী করে একটি অভিযোগ করেন মিলন। এদিকে মিলনের সঙ্গে কথা বল্লে মিলন বলেন গত রাতে আমাকে মোবাইলে কল করে নিয়ে গেলে তার অফিসে গিয়ে দেখি এমরান সহ বাকি ৩ জন উপস্থিত ছিলেন, পরে আমার দুই মাসের বেতন নিয়ে কথা বলতেই সবাই মিলে আমাকে মারধর করে।
এই সময় আমার কাছে বিশ হাজার টাকার অধিক পরিমাণের টাকা গুলো ছিনিয়ে নেয় তারা, এসময় এমরান আমাকে মেড়ে ফেলা’র হুমকি দেয় এতে করে আমি ও আমার পরিবার দুশ্চিন্তার মধ্যে সময় পার করছি। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করছি আশা ও বিশ্বাস রাখছি প্রশাসন আমার বিষয় টি নজরে রেখে আমাকে যে নির্মম ভাবে অত্যাচার করেছে তার উপযুক্ত আইনি ব্যবস্তা গ্রহণ করবে।
অভিযোগকারী-
মোঃ মিলন (৩০) পিতা – মোঃ আনোয়ার হোসেন কাদের হাওলাদারের বাড়ী কুতুবপুর লাখি বাজার ফতুল্লা।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ-
(১) মোঃ এমরান হোসেন, পিতা – আজিজুল্লাহ কাজী,এনায়েতনগর।
(২) আবুল কালাম ভুইঁয়া (ছক্কু), পিতা -মৃত আলকাছ ভুইঁয়া, সাং ভুইয়াপাড়া।
(৩) সুমন,পিতা-নুর ইসলাম সাং- এনায়েতনগর।
(৪) হাবিব মোল্লা, পিতা -মৃত সৈয়দ আলী মোল্লা সাং- এনায়েতনগর।